বর্ধমান জেলা ক্যুইজ....সুমাল্য দাস



জৈন সম্প্রদায়ের প্রাচীনতম গ্রন্থ ‘আচারাঙ্গ সূত্র এ সূক্ষভূমি ও বজ্জভূমির উল্লেখ আছে। বৌদ্ধ জাতক গ্রন্থসমূহেও সুক্ষদেশের উল্লেখ রয়েছে। প্রাচীনকালে উত্তর রাঢ় ও দক্ষিণ রাঢ়ের বিভাজন রেখা ছিল অজয় নদ। গঙ্গার দক্ষিণ ও পশ্চিমভাগের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল এই রাঢ় অঞ্চল। প্রাচীন রাঢ়ের এই মধ্যস্থলেই আজকের বর্ধমান। প্রাচীনত্বে, ভৌগলিক গুরুত্বে, আয়তনে, শিক্ষা-সংস্কৃতিতে, খেলাধুলায়, অর্থনৈতিক বিচারে এই জেলা রাজ্যের অন্যতম প্রধান জেলা। এই জেলার সুস্পষ্ট প্রাচীন, মধ্যযুগীয় ও আধুনিক ইতিহাস বিদ্যমান। বর্তমান গ্রন্থটি প্রশ্নোত্তর মোড়কে বর্ধমান জেলার প্রাচীন-ঐতিহ্য, গৌরব, দর্শনীয় স্থান, ঐতিহাসিক স্থান, শিক্ষা-সংস্কৃতি সহ বৌগোলিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক জীবনকে সুনিপুণভাবে তুলে ধরেছে। বর্ধমানের মহাজীবন, রাজপরিবার ও তাঁদের অবদান, ঐতিহ্যমণ্ডিত স্থাপত্য শিল্প সহ প্রাসঙ্গিক সব বিষয়কেই লিপিবদ্ধ করা হয়েছে দুই মলাটের এই সংক্ষিপ্ত পরিসরে।

www.tatobhumiprakashani.in
সুমাল্য দাস
- পেশায় ইংরাজী ভাষার শিক্ষক (এম.এ; বি.এড; ডি.ই.এল.টি) এবং সাংবাদিকতার জন্য জেলায় পরিচিত মুখ। শতাব্দী প্রাচীন ‘পল্লীবাসী’তে সাংবাদিকতায় হাতেঘড়ি। বর্তমানে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখার সঙ্গে সঙ্গে তটভূমি প্রকাশনীর সম্পাদক পদে কাজে ব্রতী। তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে অম্বিকা কালনা ইতিহাস সমগ্র (১ ও ২ খন্ড), অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নির্বাচিত গল্প সংগ্রহ’, অপূর্ব দত্তের ‘নির্বাচিত ১০০ ছড়া’ এবং ভবানীপ্রসাদ মজুমাদরের ‘শ্রেষ্ঠ ছড়া সমগ্র’, যা পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক উপেন্দ্রকিশোর পুরস্কার ২০১২ লাভ করেছে। লেখকের ‘বরণীয় মনীষীদের সম্রণীয় রঙ্গরসিকতা’, খুবই জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমানে তিনি বর্ধমানের মনীষীদের ওপর ‘বর্ধমানের বড় মনীষী’ গ্রন্থনির্মাণের কাজ করে চলেছেন।
মূল্য : ২০০ টাকা মাত্র (দুইশত টাকা মাত্র)