”গৌর গৌরবাড়ি গৌরপাড়া” গ্রন্থটিতে তিনটি বিষয়কে স্বল্প পরিসরে তুলে ধরা হয়েছে – গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর জীবন সংক্ষেপ, কাটোয়ার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এবং গৌর পাড়ার মাধুর্য। এখানেই গ্রন্থটির প্রাসঙ্গিকতা এবং ঐতিহাসিক অবস্থান। কাটোয়ায় মহাপ্রভুর আগমন পর্ব, কেশব ভারতীর কথা, মহাপ্রভুর সংসার ত্যাগ, সন্ন্যাস জীবন গ্রহণ – গৌর পর্বে রয়েছে। গৌরাঙ্গ বাড়ি, গৌরাঙ্গ ঘাট, মাধাই তলা বিষয়ে কাটোয়ার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে এবং সবশেষে গৌরপাড়া পর্বে গৌরপাড়ার মাধুর্য যেমন সখীর আখড়া, রাধামাধব, গৌরাঙ্গ পাড়ার দেবদেবী ইত্যাদি বিষয়গুলি রয়েছে।
ড.কালী চরণ দাস
- বর্তমানের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সাহেব গঞ্জ জেলার ও থানা বারহারওয়ার অন্তর্গত গোয়াল খোর গ্রামে ১৪ জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৫ বাং সালে জন্ম। বাবা ও মা-র নাম যথাক্রমে শ্রীপতিভূষণ দাস ও শ্বেতবরণী দাস। লেখাপড়া – এম.এস.সি. (পদার্থ বিদ্যা, স্বর্ণপদক প্রাপ্ত), পি.এইচ.ডি.। স্কুল, কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার পর কাটোয়া কলেজ থেকে রিডার হিসেবে অবসর গ্রহণ। দেশে বিদেশে আপেক্ষিকতার তত্ত্ব নিয়ে প্রায় ছাব্বিশটি গবেষণা পত্র সহ তিনটি বই, কাটোয়া দর্শন (ইতিহাস), গ্রহের নাম পৃথিবী (লোকপ্রিয় বিজ্ঞান) ও কথা কও অনাদি অতীত (ইতিহাস ভিত্তিক ছোটগল্প) প্রকাশিত হয়েছে। বর্তমান বাড়ি – ক্রন্দসী, কলেজ পাড়া, কাটোয়া, পূর্ব বর্ধমান। বিজ্ঞান পরিষদের সম্পাদক, ইন্দ্রাণী পরিষদঃ (ইতিহাস, পুরাতত্ত্ব ও সংস্কৃতি) এর সভাপতি ও সুজন সন্ধান সমিতির প্রতিষ্ঠাতা।সঞ্জীব কুনডু
– জন্ম ১২.০১.১৯৭০ । স্থায়ী ঠিকানা – দেপাড়া, বড়কাশিয়াড়া, পর্ব বর্ধমান। বর্তমান কর্মক্ষেত্র ও বসবাস – কাটোয়া সরকারী প্রাথমিক শিক্ষক সংস্থা, কাটোয়া, পূর্ব বর্ধমান।
’সাধারণ ভাবে পড়াশোনায় যখন ভীষণ ভাবে আগ্রহী হলাম, ঠিক তখনই কলিকাতার সরকারী চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী হিসাবে প্রবেশ করা। চর্চা চলছিল শিল্প ও শিল্পীকে নিয়ে। একটা সময় মনে এল শপথ – বড় কিছু করার। স্নাতক স্তর তেকে স্নাতকোত্তরে যাওয়া। বিষয় ছিল, ভাস্কর্য্য । স্থান – রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। অনেক চ্যালেঞ্জ, অনেক বড় সুযোগ হাতছাড়া করে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অসমাপ্ত রেখেই পশ্চিমবঙ্গের সরকার প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে চারু ও কারু শিল্প শিক্ষক পদে নিযুক্ত হওয়া, এবং ….!”