বাংলা সাহিত্য-ধর্মসাধনা সামাজিক সংস্কার তথা সমাজ জীবনে শ্রী চৈতন্যদেবের প্রভাব এক কথায় ঐতিহাসিক, সার্বিক এবং চির প্রবহমান। এ কথা বলাই বাহুল্য, মধ্যযুগে বাঙালি জাতির জীবনে নবযুগের একাধিক লক্ষণ দেখা দিয়েছিল শ্রী চৈতন্যদেবের আবির্ভাবের মধ্য দিয়েই। তাঁর প্রভাব ছিল যেমন ধর্মীয় তেমনই সামাজিক এবং তাঁরই প্রভাবে বাংলা সাহিত্যে এসেছিল গৌরবময় যুগ।
এর পর্বের রাজনৈতিক সামাজিক এবং ধর্মীয় পটভূমিতে যে জাগরণের সূচনা তার হোতা অবশ্যই শ্রী চৈতন্যদেব।
শ্রী চৈতন্যদেবের মধ্যকালীন জীবনীকারগণ বার বার বোঝাতে চেয়েছেন যে, চৈতন্যদেব ও তার পরিকরগণ যে বৈষ্ণবীয় ভক্তি প্রচার করেছিলেন, তা প্রচলিত ধর্মীয় সংস্কৃতির ক্ষেত্রে একটি নতুন ও প্রগতিসাধক মতবাদ। সেই কারণেই চৈতন্য প্রবর্ত্তিত বৈষ্ণব-ভক্তি যুগান্তর আনে।
বর্তমান একথাটি এক কথায় এক অমূল্য সম্পদ। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ এবং বয়ঃবৃদ্ধির ক্রমান্বয়ে প্রশ্নোত্তর মোড়কে তুলে ধরা হয়েছে শ্রীচৈতন্যদেবের পূর্ণাঙ্গ জীবন ও তাঁর কর্মকাণ্ড। লেখন শ্রী সমীর চট্টোপাধ্যায়ের শ্রমসাধনা ও পাণ্ডিত্য সাধুবাদের দাবী রাখে। তার বিষয় বিন্যাসের নৈপুণ্য এবং ঐতিহাসিক ভাবনা সুচারু ও আধুনিক তটভূমি প্রকাশনীর সম্পাদক শ্রী সুমাল্য দাস আমার অতি স্নেহভাজন, তার প্রকাশনীতে এমন আরো যুগান্তকারী গ্রন্থ সৃষ্টি হোক এই প্রার্থনা জানিয়ে বর্তমান গ্রন্থটির সাফল্য কামনা করি।
এর পর্বের রাজনৈতিক সামাজিক এবং ধর্মীয় পটভূমিতে যে জাগরণের সূচনা তার হোতা অবশ্যই শ্রী চৈতন্যদেব।
শ্রী চৈতন্যদেবের মধ্যকালীন জীবনীকারগণ বার বার বোঝাতে চেয়েছেন যে, চৈতন্যদেব ও তার পরিকরগণ যে বৈষ্ণবীয় ভক্তি প্রচার করেছিলেন, তা প্রচলিত ধর্মীয় সংস্কৃতির ক্ষেত্রে একটি নতুন ও প্রগতিসাধক মতবাদ। সেই কারণেই চৈতন্য প্রবর্ত্তিত বৈষ্ণব-ভক্তি যুগান্তর আনে।
বর্তমান একথাটি এক কথায় এক অমূল্য সম্পদ। ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ এবং বয়ঃবৃদ্ধির ক্রমান্বয়ে প্রশ্নোত্তর মোড়কে তুলে ধরা হয়েছে শ্রীচৈতন্যদেবের পূর্ণাঙ্গ জীবন ও তাঁর কর্মকাণ্ড। লেখন শ্রী সমীর চট্টোপাধ্যায়ের শ্রমসাধনা ও পাণ্ডিত্য সাধুবাদের দাবী রাখে। তার বিষয় বিন্যাসের নৈপুণ্য এবং ঐতিহাসিক ভাবনা সুচারু ও আধুনিক তটভূমি প্রকাশনীর সম্পাদক শ্রী সুমাল্য দাস আমার অতি স্নেহভাজন, তার প্রকাশনীতে এমন আরো যুগান্তকারী গ্রন্থ সৃষ্টি হোক এই প্রার্থনা জানিয়ে বর্তমান গ্রন্থটির সাফল্য কামনা করি।